Best Redmi mobile under 10000 এবার আয়ত্তের মধ্যে হ্যান্ডসেট

Best Redmi mobile under 10000 মোবাইল মানুষের কাছে বর্তমানে অতি প্রয়োজনীয় একটি বস্তু। মোবাইল ছাড়া সাধারণ মানুষ জীবন যাপনের কথা ভাবতেই পারে না। একে অন্যের সঙ্গে কথা বলার জন্য যে যন্ত্রের ব্যবহার শুরু হয়েছিল সে যন্ত্র ক্রমশ মানবজীবনের এক অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। পাল্লা দিয়ে সারা বিশ্বে মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

Best Redmi mobile under 10000 রেডমির মূল ফোকাস এরিয়া বাজেট ফোন

Redmi একটি স্মার্টফোন সিরিজ এবং চিনা ইলেকট্রনিক কোম্পানি Xiaomi একটি সাব-ব্রান্ড। শাওমির একটি বাজেট স্মার্টফোন ধারা হিসেবে এর সূচনা হয়েছিল জুলাই ২০১৩ সালে। ২০১৯ সালে শাওমির আলাদা সাব-ব্র্যান্ডে পরিণত হয় Redmi। এর মূল ফোকাস রয়েছে বাজেটের ফোনের উপর। পরিবর্তে শাওমির মি সিরিজের ফোকাস এরিয়া হচ্ছে মধ্য ও মধ্য-উচ্চ মূল্যের ফোন। বাজেট ফোনের বাজারে বিশেষজ্ঞদের কাছে বেশ কয়েক বছর ধরে Redmi খুব পছন্দের একটি ব্রান্ড।

Stay safe stay well at home সুস্থ আনন্দে থাকুন বাড়িতে

ভারতের বাজারে কোন দিশি ব্রান্ড এখনও পর্যন্ত সাফল্যের মুখ দেখেনি। মাঝে কিছু দিন মাইক্রোম্যাক্স, লাভার মত কয়েকটি ব্রান্ড সাময়িক ভাবে বাজার দখল করতে পারলেও সেই সাফল্য বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। একটা দীর্ঘ সময় ধরে ভারতীয় মোবাইল বাজারে প্রাধান্য ছিল নোকিয়া। তীব্র প্রতিযোগিতা এবং প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে নোকিয়া বাজার হারিয়েছে। তবে ভারতের বাজারে সম্ভবত সব থেকে বেশি দিন কর্তৃত্ব করে এসেছে সামসুঙ। Moreover এই কোরিয়ান কোম্পানিকে কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে শাওমি।

কার্যকারিতার দিক থেকে Redmi বাজেট ফোনগুলি ক্রেতাদের বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছে

ভারতীয় জনতার কাছে দশ হাজার টাকার মধ্যে যে কোন ফোন খুব আকর্ষনীয়। আর এই বিষয়টাকে মাথায় রেখে শাওমি তাদের Redmi ব্রান্ডকে প্রতি মুহুর্তে উন্নত করে চলেছে। আমাদের গবেষণায় এই ব্রান্ডের বেশ কিছু ফোন উন্নত প্রযুক্তির ভিত্তিতে উঠে এসেছে। এই গবেষণায় মূলত স্থান পেয়েছে Ram, Storage, Screen size, Camera, Battery এবং Processor।

RAM, storage, battery and processor এই চারটি ফিচার্স যে কোন মোবাইল বাছতে সব থেকে বেশি কাজে লাগে

মোবাইল ফোন কেনার সময় যে সব ফিচার্সে বেশি জোর দেওয়া হয় তার মধ্যে এগুলি অন্যতম। এই ফিচার্সগুলির প্রেক্ষিতে যেমন হ্যান্ডসেটের দামে কম-বেশি হয় তেমনই উপযোগিতার দিক থেকেও এই ফিচার্সগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Random access memory সংক্ষেপে (RAM) হল এক ধরনের ডাটা বা তথ্য সংরক্ষণের মাধ্যম। একে ভোলাটাইল মেমরিও বলা হয় কারণ এতে সংরক্ষিত তথ্য বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর ডিভাইসে আর থাকে না। এই মেমরি থেকে তথ্য ডিভাইসে দ্রুত হাজির হয়। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রেক্ষিতে RAM এর প্রয়োজন বহু গুণ বেড়েছে। সাশ্রয়কারী মোবাইল ফোন বাছতে এই ফিচার্সটি গুরুত্ব পায় অনেক বেশি।

মোবাইল বাছতে RAM খুব দরকারি। Because গুগল সার্চ রেজাল্ট এবং মিডিয়া ফাইল হোম স্ক্রিনে এলে তা প্রাথমিক রূপে এই মেমরিতে সংরক্ষিত হয়। পরবর্তী কালে এই তথ্য বারবার ব্যবহৃত হয়।

What to do if you have covid সংক্রমিত হলে এবং সংক্রমণ এড়াতে কি করবেন

storage, screen size, camera নিয়ে ভবিষ্যতে আরও আলোচনা করব। সম্ভাব্য কালার নিয়ে নতুন কিছু বলার নেই। এটা ক্রেতার নিজের পছন্দের ওপর নির্ভর করে। এবার আসব প্রসেসর প্রসঙ্গে।

মোবাইল ডিভাইসের প্রসেসর সম্পূর্ণ রূপে একটি প্রযুক্তিগত প্রসঙ্গ। প্রসেসর নিয়ে একটা সাধারণ ধারণা থাকলে আলোচনা করতে সুবিধা। আগামী কোন পোস্টে প্রসেসর নিয়ে আরও আলোচনা করা যেতে পারে। একটা সামান্য বিষয় মনে রাখলে সাধারণ ক্রেতাও নিশ্চিন্তে মোবাইল পছন্দ করতে পারবেন। দেখতে হবে একটি নির্দিষ্ট দামের মধ্যে প্রসেসর কত বেশি core সম্পন্ন। বেশি core সম্পন্ন প্রসেসর যে মোবাইলে সেই হ্যান্ডসেট বেশি কার্যকরি।